ক্যাটাগরি : আন্তর্জাতিক প্রকাশিত: ১৮৭০ঘণ্টা পূর্বে
ভারতের রাষ্ট্রপতি রাম নাথ কভিন্দ ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উপস্থিতিতে মঙ্গলবার (২৬ জানুয়ারি) কুচকাওয়াজে অংশ নেয় বাংলাদেশের সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীর সমন্বয়ে গঠিত ১২২ সদস্যবিশিষ্ট সশস্ত্র বাহিনীর একটি দল।
এ বছর করোনার কারণে কুচকাওয়াজের সময় কমিয়ে আনা হয়। মাত্র ৩০ মিনিট মূল কুচকাওয়াজের সময় নির্দিষ্ট করা হয়। একসঙ্গে কমানো হয় অতিথির সংখ্যাও। শিশু এবং বয়স্কদের এবছর প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজে প্রবেশাধিকার দেওয়া হয়নি। কোনো বিদেশি অতিথিকেও আমন্ত্রণ জানানো হয়নি।
এই কুচকাওয়াজে ভারতীয় সেনারা বিভিন্ন বাহিনীর কুচকাওয়াজের সঙ্গে এদিন বিভিন্ন রাজ্যের সাংস্কৃতিক বৈশিষ্ট্য তুলে ধরে দিল্লির রাজপথে ট্যাবলো প্রদর্শন করে।
কলকাতার রেড রোডে পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড় ভারতের রাষ্ট্রীয় পতাকা উত্তোলন করেন। কুচকাওয়াজে উপস্থিত ছিলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ভারতের ইতিহাসে দ্বিতীয় দেশ হিসেবে বাংলাদেশ দেশটির প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজে অংশ নিল।
ভারতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ইমরান আহমেদসহ অন্যান্য দেশের রাষ্ট্রদূতরা ওই অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের কুচকাওয়াজ উপভোগ করেন।
এর আগে সোমবার (২৫ জানুয়ারি) দিল্লিতে বাংলাদেশ কন্টিনজেন্টের মহড়ার একটি ভিডিও টুইটারে প্রকাশ করে ভারতীয় দূতাবাস।
ভিডিওতে দেখা যায়, 'শোন একটি মুজিবরের থেকে লক্ষ মুজিবরের কণ্ঠস্বরের ধ্বনি প্রতিধ্বনি আকাশে বাতাসে ওঠে রণি... বাংলাদেশ, আমার বাংলাদেশ' গানটির সুরে তালে তালে সকালে প্যারেড গ্রাউন্ডে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ কন্টিনজেন্ট।